১৫,০০১ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার বাজেটের মাঝে সেরা স্মার্টফোন

১৫,০০১ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার বাজেটের মাঝে সেরা স্মার্টফোনগুলো সম্পর্কে জেনে নিন

১৫,০০১ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার স্মার্টফোনগুলো সাধারণত একটু বেশি কোয়ালিটি সম্পন্ন হয়ে থাকে। তবে একটি স্মার্টফোন যে সকল দিকেই স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকবে তা কিন্তু না। দামের সাথে সাথে স্মার্টফোনের ফিচারস, পার্ফোর্মেন্স ও ডিজাইনেও পার্থক্য দেখা যায়। তাই সাধারণত কেনার আগে স্মার্টফোন সম্পর্কে একটু যাচাই বাছাই করে নেওয়া ভাল। আর তার সুবিধার্থে আমাদের আজকের এই তালিকা।

বিস্তারিত জানতে নিচে পড়ুনঃ ১৫,০০0 – ২০,০০০ টাকার স্মার্টফোন

স্যামসাং গ্যালাক্সি জে ফাইভ

samsung-galaxy-j5-productreviewbd

সুবিধাসমূহঃ

  • দীর্ঘক্ষণ চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা।
  • হাই র‍্যাজুলেশন ছবি তুলনার ক্ষমতা।
  • বিশাল ডিসপ্লে।
  • হাই কোয়ালিটি ভিডিও সাপোর্ট।
  • ১২৮ জিবি পর্যন্ত এক্সটার্নাল মেমোরি সাপোর্ট।

অসুবিধাসমূহঃ

  • গোরিলা গ্লাসের সুব্যাবস্থা নেই।
  • স্বল্প সংখ্যক সেন্সর ব্যাবহৃত হয়েছে।

গত বছরের জুন মাসে স্যামসাং এই স্মার্টফোনটি প্রথম বাজারে আনে। গ্যালাক্সি গ্রেন্ড প্রাইম রিলিজ হওয়ার দীর্ঘদিন পর এটি এই বাজাটের স্যামসাং এর অন্যতম সেরা স্মার্টফোন।

স্মার্টফোনটি সাদা, কালো এবং সোনালী এই তিনটি রঙে বর্তমানে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

এতে ২ জি এবং ৩ জি দুইটি নেটওয়ার্কই সাপোর্ট করে। এতে কোয়ালকম স্ন্যাপ ড্রাগন ৪১০ চিপসেট ব্যাবহার করা হয়েছে। এর র‍্যাম ১.৫ জিবি এবং রম ৮ জিবি এবং প্রসেসর কোয়াড কোর ১.২ গিগা হার্টজ। এতে দুটি মাইক্রো সিম ব্যাবহার করা যাবে। এর সেন্সর এর মাঝে আছে এক্সিলেরোমিটার এবং প্রক্সিমিটি। এর দুইট স্পেশাল ফিচারস রয়েছে। যথাঃ আলট্রা পাওয়ার সেইভিং মোড এবং স্মার্ট ম্যানেজার।

এর অন্যান্য ফিচারস এর মাঝে রয়েছে ব্লুটুথ, জিপিএস, এ- জিপিএস, এমপি ৩, এমপি ৪, রেডিও, জিপিআরএস, মাল্টিটাচ, লাউডস্পীকার ও এনএফসি।

ডিসপ্লেঃ

এতে ৫.০ ইঞ্চি এইচডি ৭২০ × ১২০০ পিক্সেল ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে যা বড় স্ক্রিনের স্বাদ নিতে ব্যাপক সহায়ক। এর ডিসপ্লের ধরণ সুপার আমোএলইডি টাচস্ক্রিন।

ডিজাইনঃ

স্মার্টফোনটির বডি ১৪২.১ × ৭১.৮ মিলিমিটার এবং এটি ৭.৯ মিলিমিটার চিকন। এর ওজন ১৪৬ গ্রাম। বাহ্যিক দিক দিয়ে স্মার্টফোনটি দেখতে স্ট্যান্ডার্ড। যারা স্ট্যান্ডার্ড ডিজাইন পছন্দ করেন তাদের জন্য এটি অসাধারণ।

ক্যামেরাঃ

এর সামনের ক্যামেরার রেজ্যুলেশন ৫ মেগা পিক্সেল যাতে রয়েছে সিএমওস, এলইডি ফ্ল্যাশ এবং পিছনের ক্যামেরার রেজ্যুলেশন ১৩ মেগাপিক্সেল। পিছনের ক্যামেরা ফেক্টরস এর মাঝে রয়েছে ৪১২৮ × ৩০৯৬ পিক্সেল, অটোফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ, অটো ফেইস রিকোগনাইজেশন, এফ / ১.৯ এপার্টার। হাই কোয়ালিটির ছবি তোলার জন্য এর এই শক্তিশালী ক্যামেরা ব্যাপক কাজে দিবে অর্থাৎ আপনি অনায়েসে ফটোগ্রাফিতে এই স্মার্টফোনটি ব্যাবহার করতে পারবেন।

ব্যাটারিঃ

এর ব্যাটারি লি- আইওন ২৬০০ মেগা এম্পায়ারের। এর ব্যাটারি আলাদা করা যায়। সাধারণত এর ব্যাটারির টক টাইম পার্ফোর্মেন্স ১৮ ঘন্টা এবং ৩জি ব্যাবহারের টাইম ৯ ঘন্টা।

স্মার্টফোনটির বর্তমান বাজারমূল্যঃ ১৮,৯০০ টাকা।

সর্বোপরি বিবেচনায় এটি একটি অসাধারণ স্মার্টফোন। তবে দামের তুলনায় এর র‍্যাম ও রম বেশিও না আবার কমও না। তবে গ্রাহকরা এর র‍্যাম এবং রম আরেকটু বেশি আশা করছে। তবে দাম, ডিজাইন, পার্ফোর্মেন্স, ফিচারস এর দিক দিয়ে সত্যিই এটি একটি অসাধারণ স্মার্টফোন।

স্যামসাং গ্যালাক্সি জে ফাইভ-Specifications

samsung-galaxy-j5

ওয়াল্টন প্রিমো এস ৩

walton-primo-s3-productreviewbd

সুবিধাসমূহঃ

  • বড় ডিসপ্লে।
  • র‍্যাম এবং রম ও বেশি।
  • হাই কোয়ালিটি ভিডিও সাপোর্টেড।
  • শক্তিশালী প্রসেসর।
  • কর্ণারে গোরিলা গ্লাস ব্যাবহৃত হয়েছে।

অসুবিধাসমূহঃ

  • চার্জ ধারণ ক্ষমতা তুলনাধীন কম।
  • এর স্ট্যান্ডবাই টাইম, টক টাইম এবং ইউজ টাইম ও তুলনাধীন কম।
  • এই দামের অন্যান্য স্মার্টফোনের তুলনায় এটি একটি বেশি মোটা।

 

২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্মার্টফোনটি প্রথমে বাজারে আসে। এটি একটি ২ জি এবং ৩ জি সাপোর্টেড স্মার্টফোন। বর্তমানে এটি শুধুমাত্র কালো রঙে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

এর র‍্যাম ২ জিবি এবং রম ১৬ জিবি। স্মার্টফোনটিতে মালি ৪৫০ গ্রাফিক্স এবং অক্টাকোর ১.৭ গিগাহার্টজ প্রসেসর ব্যাবহার করা হয়েছে। এর এন্ড্রোয়েড ভার্সিওন কিটকেট ৪.৪.২। স্মার্টফোনটিতে এক্সিলেরোমিটার, লাইট, প্রক্সিমিটি ও হল সেন্সর ব্যাবহার করা হয়েছে। আপনি একসাথে দুইটি সিম ব্যাবহার করতে পারবেন।

এর স্পেশাল কিছু ফিচারস রয়েছে যেমন ওয়্যারলেস ডিসপ্লে শেয়ারিং, নোটিফিকেশন লাইট, স্মার্ট কভার সাপর্ট, এন্টি থেফট পিন, রিমোট ডাটা ওয়্যাপ, রিমোট ফোন লক এবং ক্লিয়ার মোশন ভিডিও।

ডিসপ্লেঃ

এতে ৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে যার রেজ্যুলেশন এইচডি ১২৮০ × ৭২০ পিক্সেল। এর ডিসপ্লের ধরণ আইপিএস ওজিএস ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিন।

ডিজাইনঃ

স্মার্টফোনটির বডি ১৪২ × ৭২ মিলিমিটার চওড়া। এটি ৮.৩ মিলিমিটার চিকন। বাহ্যিক দিক দিয়ে দেখতে স্মার্টফোনটি চমৎকার।

ক্যামেরাঃ

এর সামনের ক্যামেরা ২ মেগা পিক্সেল এবং পিছনের ক্যামেরা ৮ মেগা পিক্সেল। এর ক্যামেরা ফেক্টরস এর মাঝে রয়েছে বিএসআই সেন্সর, অটোফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ।

ব্যাটারিঃ

এতে লিথিয়াম- আইওন ২০০০ মেগা এম্পায়ারের ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে।

স্মার্টফোনটির ফিচারসই বলে দেয় যে আপনি সহজেই এটি ব্যাবহার করে যে কোন ধরণের হাই কোয়ালিটি গেইম এবং ভিডিও অনায়েসেই উপভোগ করতে পারেন। আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে দামের তুলনায় স্মার্টফোনটির পার্ফোর্মেন্স, ফিচারস এবং ডিজাইন অতুলনীয়।

স্মার্টফোনটির বর্তমান বাজারমূল্যঃ ১৬,৩৯০ টাকা।

 

ওয়াল্টন এনএক্স

walton-nx

সুবিধাসমূহঃ

  • বিশাল ডিসপ্লে।
  • অধিক সময় চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা।
  • হাই কোয়ালিটি ক্যামেরা।
  • অনেক সেন্সর ব্যাবহার করা হয়েছে।

 

অসুবিধাসমূহঃ

  • স্মার্টফোনটির ওজন একটু বেশি।
  • র‍্যাম তুলনাধিক কম।
  • রম তুলনাধিক কম।
  • গোরিলা গ্লাস নেই।

স্মার্টফোনটি ২০১৩ সালের জুলাই মাসে প্রথম বাজারে আসে। শুধুমাত্র সাদা রঙে এটি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এতে ২ জি এবং ৩ জি উভয় নেটওয়ার্কই সাপোর্ট করে। এতে কোয়াড কোর ১.২ গিগা হার্টজ প্রসেসর এবং পাওয়ার ভিআর এসজিএক্স ৫৪৪ এমপি গ্রাফিক্স ব্যাবহার করা হয়েছে। এর অপারেটিং সিস্টেম ভার্সন এন্ড্রোয়েড জেলিবিন ৪.২.১।

এক সাথে দুটি সিমই ব্যাবহারের সুব্যাবস্থা রয়েছে। এতে গাইরোস্কোপ, এক্সিলেরোমিটার, গ্রেভিটি, লাইনার এক্সিলারেশন, অরিয়েন্টেশন, প্রক্সিমিটি, লাইট এবং কম্পাস সেন্সর রয়েছে।

স্মার্টফোনটির স্পেশাল ফিচারস এর মাঝে রয়েছে ওয়্যারলেস ডিসপ্লে শেয়ারিং, ব্লু গ্লাস, বিএসআই ক্যামেরা ইত্যাদি।

ডিসপ্লেঃ

স্মার্টফোনটির ডিসপ্লের সাইজ ৫.৩ ইঞ্চি। এর ডিসপ্লের ধরণ আইপিএস ফুল এইচডি টাচ স্ক্রিন। এর ডিসপ্লে রেজ্যুলেশন ১২৮০ × ৭২০ পিক্সেল।

ডিজাইনঃ

স্মার্টফোনটি ১৫২ × ৭৭ মিলিমিটার চড়া এবং ৯.৯ মিলিমিটার চিকন। স্মার্টফোনটির ওজন ১৮৯ গ্রাম। এটির ডিজাইন কর্নারে গোল আকৃতির।

ক্যামেরাঃ

এর সামনের ক্যামেরা ৩ মেগাপিক্সেল এবং পিছনের ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল। এটি ফুল এইচডি ১০৮০ পিক্সেলের ভিডিও ধারণ করতে পারে। এর ক্যামেরার ফিচারসের এর মাঝে রয়েছে অটো ফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ, সিমোস সেন্সর।

ব্যাটারিঃ

স্মার্টফোনটিতে লি – আইওন ৩০০০ মেগা এম্পিয়ারের ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে যা দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোনটি ব্যাবহারে সহায়ক।

এর ফিচারসই বলে দেয় কেন স্মার্টফোনটি ২০১৩ সালে রিলিজ হয়ে এখনও কেন এই স্মার্টফোনের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে আছে। স্মার্টফোনটির সাথে ওটিজি ক্যাবল ফ্রী।

স্মার্টফোনটির বর্তমান বাজার মূল্যঃ ১৭,৯৯০ টাকা।

ওয়াল্টন এনএক্স specification:

walton-nx-spec

হুয়াওয়ে মিনি গোল্ড

huawei-g-play-mini-gold

সুবিধাসমূহঃ

  • তুলনাধিক বেশি র‍্যাম।
  • বড় ডিসপ্লে।
  • অসাধারণ ক্যামেরা রেজ্যুলেশন এবং ফিচারস।
  • চার্জ সেইভিং এর ক্ষেত্রে নতুন টেকনোলোজির ব্যাবহার।
  • শক্তিশালী প্রসেসর।

অসুবিধাসমূহঃ

  • ব্যাটারি আলাদা করা যায় না।
  • গোরিলা গ্লাস নেই।
  • রম খানিকটা কম।

স্মার্টফোনটি এপ্রিল, ২০১৫ তে প্রথম বাজারে আসে। এতে ওক্টাকোর ১.২ গিগাহার্টজ প্রসেসর এবং মালি ৪৫০ গ্রাফিক্স ইউনিট ব্যাবহার করা হয়েছে। স্মার্টফোনটি বর্তমানে সাদা, কালো এবং সোনালী এই তিনটি রঙে বর্তমানে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এতে ২ জি এবং ৩ জি উভয় নেটওয়ার্কই সাপোর্ট করে।

একসাথে দুইটি সিমই ব্যাবহার করা যাবে। স্মার্টফোনটির অপারেটিং সিস্টেম ভার্সন এন্ড্রোয়েড কিটকেট ৪.৪।

ডিসপ্লেঃ

এর ডিসপ্লে সাইজ ৫ ইঞ্চি। ডিসপ্লে রেজ্যুলেশন এইচডি ৭২০ × ১২৮০ পিক্সেল। এর ডিসপ্লের ধরণ আইপিএস এলসিডি টাচ স্ক্রিন।

ডিজাইনঃ

স্মার্টফোনটির বডি সাইজ ১৪৩.৩ × ৭১.৯ মিলিমিটার এবং ৮.৮ মিলিমিটার চিকন। স্মার্টফোনটির ওজন ১৬২ গ্রাম। স্মার্টফোনটির বাহ্যিক দিক অসাধারণ।

ক্যামেরাঃ

এর সামনের ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল এবং পিছনের ক্যামেরা ১৩ মেগাপিক্সেল। এর ক্যামেরা ফেক্টরস এর মাঝে আছে অটোফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ, বিএসআই সেন্সর, অটো ফেইস রিকোগনাইজেশন, পানারোমা মোড এবং এইচডিআর।

ব্যাটারিঃ

স্মার্টফোনটিতে লিথিয়াম – আইওন ২৫৫০ মেগাএম্পিয়ার ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে। তবে আপনি আর ব্যাটারি আলাদা করতে পারবেন না।

দামের তুলনায় স্মার্টফোনটির ফিচারস অনেক বেশি, পার্ফোর্মেন্সও অনেক ভালো এবং ডিজাইনও চমৎকার। আপনি অনায়েসেই যে কোন ধরণের গেইম এই স্মার্টফোনটিতে খেলতে পারবেন। এছাড়া এর চার্জ সেইভ করার বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে তাতে আপনি অধিক সময় স্মার্টফোনটি এক চার্জে ব্যাবহার করতে পারবেন।

স্মার্টফোনটির বর্তমান বাজার মূল্যঃ ১৫,৯০০ টাকা

huawei-g-play-spec

হুয়াওয়ে জি ৬৩০

huawei-g-630

সুবিধাসমূহঃ

  • স্মার্টফোনটি খানিকটা হালকা।
  • বিশাল ডিসপ্লে।

অসুবিধাসমূহঃ

  • তুলনাধিক কম ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে।
  • ক্যামেরা খুব একটা এই দামের স্মার্টফোনের সাথে মানানসই নয়।
  • র‍্যাম তুলনাধিক কম।
  • রম তুলনাধিক কম।

স্মার্টফোনটি প্রথম বাজারে আসে ২০১৪ সালের মার্চ মাসে। স্মার্টফোনটিতে কোয়াডকোর ১.২ গিগাহার্টজ কোর্টেক্স এ৭ প্রসেসর এবং আদ্রিনো ৩০২ গ্রাফিক্স ব্যাবহার করা হয়েছে। এর অপারেটিং সিস্টেম ভার্সন এন্ড্রোয়েড জেলি বিন ৪.৩। এতে এক্সিলেরোমিটার ও প্রক্সিমিটি সেন্সর রয়েছে।

ডিসপ্লেঃ

এতে ৫ ইঞ্চি টিএফটি ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিন ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে। এর ডিসপ্লে রেজ্যুলেশন ১২৮০ × ৭২০ পিক্সেল।

ডিজাইনঃ

স্মার্টফোনটি ডিজাইন তেমন একটা আকর্ষকর নয়। খুবই সাধারণ ডিজাইন ব্যাবহার করা হয়েছে।

ক্যামেরাঃ

এর সামনের ক্যামেরা ১ মেগা পিক্সেল এবং পিছনের ক্যামেরা ৮ মেগা পিক্সেল।

ব্যাটারিঃ

স্মার্টফোনটিতে লিথিয়াম- আইওন ২০০০ মেগাএম্পিয়ারের ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে। তবে এর ব্যাটারি আলদা করা যায় না।

সকল দিক বিবেচনায় এই স্মার্টফোনটি সাধারণত যারা সিম্পল স্মার্টফোন ব্যাবহার করতে চাচ্ছেন তাদের অসাধারণ হবে।

স্মার্টফোনটির বর্তমান বাজার মূল্যঃ ১৫,৪৯০ টাকা।

 

ধন্যবাদ সকলকে আমাদের এই তালিকাটি পড়ার জন্য। যদি আপনার মনে হয় এই তালিকাটি অন্য কাউকে সহায়তা করতে পারে, তাহলে অবশ্যই এটি শেয়ার করুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আবারো ধন্যবাদ।

 

 

 

Join the discussion

50 thoughts on “১৫,০০১ টাকা থেকে ২০,০০০ টাকার বাজেটের মাঝে সেরা স্মার্টফোন

  1. I want to show thanks to the writer for bailing me out of this setting. As a result of exploring throughout the world wide web and obtaining things that were not productive, I thought my life was well over. Being alive devoid of the answers to the issues you’ve fixed as a result of your main article content is a serious case, as well as ones which may have adversely affected my entire career if I had not come across the blog. Your primary natural talent and kindness in taking care of all things was important. I don’t know what I would’ve done if I hadn’t discovered such a subject like this. I can also at this time relish my future. Thanks for your time very much for your impressive and result oriented guide. I will not think twice to endorse your web sites to any person who needs to have tips on this subject.

  2. I’m impressed, I must say. Really not often do I encounter a blog that’s each educative and entertaining, and let me tell you, you may have hit the nail on the head. Your thought is outstanding; the issue is something that not enough individuals are speaking intelligently about. I am very completely happy that I stumbled across this in my seek for something regarding this.

  3. Great goods from you, man. I have have in mind your stuff previous to and you are simply extremely magnificent. I actually like what you have obtained right here, certainly like what you are saying and the way in which wherein you say it. You’re making it entertaining and you still take care of to stay it wise. I can not wait to read much more from you. This is actually a wonderful web site.

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।