গরমে সাইকেল চালানোর কিছু সাধারন টিপস

গরমে সাইকেল চালানোর কিছু সাধারন টিপস

গ্রীষ্মের গরমে আবহাওয়ার তারতম্যের কারনে সাইক্লিং করা কষ্টসাধ্য একটা ব্যাপার। কিছু বিষয় মেনে চললে স্বাস্থ্য সমস্যা সহ অন্যান্য সমস্যাগুলো হতে আমরা কিছুটা হলেও মুক্ত হতে পারি। পরিবেশের তারতম্য অনুযায়ী প্রত্যেক সাইক্লিস্ট তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে সাইকেল চালানোর পরার্মশ দিয়ে থাকেন।

আমাদের পরিবেশ পরির্বতনের কারনে আমাদের সুবিধা এবং অসুবিধা দুটিই আছে। প্রতিকূল আবহাওয়াতে ঘুরতে যাওয়ার আগে অবশ্যই আবহাওয়া সম্পকে সর্তক হওয়া উচিত এবং এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

স্বাভাবিক আবহাওয়ার চেয়ে গরম বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় সাইকেল চালানোয় কিছু সমস্যার সম্মখীন হতে হয়। তাই গরমে সাইকেল চালানোর কিছু নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। তাই আজ জানানো হবে গরমে সাইকেল চালানোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

আমরা প্রায় সকলেই জানি অতিরিক্ত গরমে সাইকেল চালানো বিপদজ্বনক। আর যদি সাইকেল চালানোর সময় এই বিষয়ে গুরুত্ব না দেওয়া হয় তবে বিপদের সম্মখীন হওয়ার সম্ভবনা আছে।

তাই, সাইকেলিং আগে অবশ্যই সর্তক থাকা উচিত। তাই গরমে  সাইক্লিস্টদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু সাইকেল চালানোর টিপস দেওয়া হল।

 

সাইকেল চালানোর পূর্বপরিকল্পনা:

সাইকেল চালানোর আগে অবশ্যই পরিকল্পনা করে নেওয়া উচিত। গবেষনায় দেখা যায় সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত প্রচন্ড গরম থাকে ফলে এই সময় টুকু সাইকেলিং করতে সর্তক করা হয়। সাইকেল চালানোর আগে রাস্তা নির্বাচন একটি বড় বিষয়।

কারন, বিভিন্ন রাস্তার দূরত্ব অনুযায়ী সাইকেল চালানোর সময় সীমা নির্ধারন করা হয়। সাইকেল চালানোর আগে অবশ্যই পথ পরিকল্পনা করে নেওয়া উচিত। এটি খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয় যে ব্যবহৃত পথ ব্যবহার করা বেশি ভাল। একাকি সাইকেলিং করার চেয়ে গ্রুপ সাইকেলিং করা বেশি ভাল।

কোন সাইজের বাইসাইকেল আপনার দরকার

কিছু প্রস্ততি নেওয়াঃ

সাইকেল চালানোর অবশ্যই আবহাওয়া এবং সময় সম্পকে জেনে তৈরি হতে হবে। গরম আবহাওয়াতে বেশি বেশি পানি বা সেলাইন বা গ্লুকোজ  পান করা উচিত।নয়তো শরীরে পানিশূণ্যতা দেখা দিবে।

 

উপকারিতাঃ

১। নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন কমে। সাইকেল চালালে ক্যালোরি খরচ বৃদ্ধি পায় এবং মেটাবলিজম বা বিপাকের হার বৃদ্ধি করে, যার ফলে ওজন কমতে সাহায্য করে।

২। সাইকেল চালালে হাইপারটেনশনের রোগীদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

৩। নিয়মিত সাইক্লিং কার্ডিয়ভাসকুলার ফিটনেসকে উন্নত করে এবং করনারী হার্ট সংক্রমনের ঝুকি কমায়।

৪। সাইকেল চালালে HDL বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে LDL বা খারাপ কোলেস্টেরল  এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

৫। সপ্তাহে ৩৫ কিলোমিটারের মতো দূরত্ব সাইকেলে করে চড়লে হৃদরোগের ঝুঁকি ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে যায়।

৬। সাইকেল চালানো স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্ট্যাটিক সাইকেল চালনার ব্যায়াম নিয়মিত করলে হার্ট ফেইলিউরের রোগীদের কার্ডিয়াক ফাংশন উন্নত হয় ।

৭। ডায়াবেটিস কমায়, গবেষণায় পাওয়া গেছে , ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস মেলাইটিসের হার কমে। যাদের ডায়াবেটিস মেলাইটিস আছে তারা নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এবং টাইপ ২ ডাইয়াবেটিস মেলাইটিস এর সূত্রপাতকে প্রতিহত করে।

৮। মাংসপেশির গঠনে চমৎকার কাজ করে সাইক্লিং। বিশেষ করে শরীরের নীচের অংশের গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে সাইক্লিং।

৯। নিয়মিত সাইক্লিং করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং এটি কিছু প্রকার ক্যানসার সংক্রমনের ঝুকিও কমায়।

১০। নিয়মিত সাইক্লিং শরীরের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির পক্ষে যথেষ্ট সহায়ক।

১১। ডিপ্রেশন, স্ট্রেস ও অ্যাংজাইটি কমায় নিয়মিত সাইক্লিং।

১২। মহিলাদের কোলেসিস্টেকটেমির (অপারেশনের মাধ্যমে পিত্তথলির অপসারণ)হার কমায়।

১৩। সাইকেল চালানোর সময় আমাদের একই মুহূর্তে হাত, পা এবং সমগ্র শরীর সচল থাকে যা আমাদের শরীরের সমগ্র অংশের সামঞ্জস্যতা রক্ষার ক্ষেত্রে সহায়ক।

১৪। শ্বাস যন্ত্রের পেশীকে ট্রেইন করে সাইক্লিং।

১৫। নিয়মিত সাইক্লিং করলে আপনার আয়ুস্কাল বাড়বে। তাই অধিক আয়ুস্কাল উপভোগ করার জন্য সাইকেল চালানো শুরু করুন।

ক্যামেলিয়া দুরন্ত বাইসাইকেল ২০ ইঞ্চি -রিভিউ

সাইকেলের যত্নআত্বিঃ

যেকোনো সচল পার্টস সংবলিত মেশিনের মত আপনার সাধের সাইকেলটি ও ঘর্ষণজনিত ক্ষয়ের উর্ধ্বে নয়। বাইকের বেলায় যত বেশী ব্যবহার করা হবে, তত বেশী যত্নের প্রয়োজন হবে। বিশেষত যারা নতুন সাইকেল কিনেছেন, যাদের তেমন ভালো ধারণা নেই কিভাবে সাইকেল এর যত্ন নিতে হয়। বাইক রক্ষণাবেক্ষণের কাজ তাদের কাছে  হতে পারে ব্যাপক পড়ার উৎস!

তবে সুখবর হচ্ছে সাধারণ কিছু ট্রিকস জানা থাকলে বাইকের যত্ন নেয়া কঠিন কিছু নয়। যে কারো পক্ষে সম্ভব বছরের পর বছর পর বাইকের কার্যক্ষমতা প্রায় নতুনের মত রাখা।

বাইকের মুডের উপর নজর দিন: 

যদি সাইকেলে ক্যাঁচক্যাঁচে, ঘরঘরে, ক্লিক প্রভৃতি নানা ধরনের অস্বাভাবিক আওয়াজ শোনা যায় তবে বুঝে নিন কোথাও ঘাপলা আছে। সমস্যা চিহ্নিত করে সারাই করে নিন। একে সাইকেলের গোল্ডেন রুল হিসেবে গন্য করা হয়।

ব্রেক প্যাড পরিষ্কার করুন: 

নিরাপত্তা আর রাইডিং এর আনন্দের জন্য ব্রেক প্যাড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সময়ের সাথে সাথে প্যাডগুলো রিমের সাথে ঘর্ষণের ফলে চিটচিটে হয়ে যায়, এক সময় তারা ব্রেকের জন্য পর্যাপ্ত পাওয়ার সাপ্লাই দিতে ব্যার্থ হয়।

সমস্যার সমাধানে ব্রেক প্যাডের সারফেসে স্যান্ডপেপার দিয়ে হালকাভাবে ঘষে দিন আর দেখুন ম্যাজিক! স্বল্প খরচে প্রায় নতুনের মত ব্রেক প্যাড!

রিমের অপ্রয়োজনীয় ঘর্ষণ এড়ান: 

সাধারণত হুইলের স্পোক আর হাব ঠিক থাকে, কিন্তু রিম ক্ষয়ে যায়। উপরন্তু রিম পরিবর্তন করাও ঝামেলার কাজ। তাই নিষ্ঠুর সময়ের করালগ্রাস থেকে আপনার বেচারা রিমকে নিরাপদে রাখতে প্রতিবার রাইডের পর রিম মুছে ফেলুন। এতে  রিম ও ব্রেক ব্লকের মাঝে আটকে থাকা ধুলা ময়লা পরিষ্কার হয়ে যাবে যা পরবর্তীতে সাইক্লিং এর সময় রিমকে ক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচাবে।

অতিরিক্ত লুব্রিকেটিং পরিহার করুন: 

চেইনে তেল দেয়া হয় দ্রুত, শব্দহীন রাইডের জন্য। যত বেশী তেল দেয়া হবে তত ভালো,  এই ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকেই ইচ্ছামত তেল ঢালতে থাকেন। কিন্তু অতিরিক্ত তেল রাস্তার ধুলা ময়লাকে বেশী আকর্ষণ করে, চেইন স্লিপিং এর প্রবণতা বাড়ায়। অতিরিক্ত তেল কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।

সিট পোস্টের ব্যাপারে খেয়াল রাখুন:

অনেকেই খেয়াল রাখেন না যে নিয়মিত সিট পোস্টের এ্যাডজাস্টমেন্ট দরকার হয়, একই পজিশনে বেশী দিন রেখে দিলে তা আটকে যেতে পারে। সিট পোস্টকে তাই নিয়মিত খুলে আবার লাগানো উচিত। মেটাল ফ্রেমের উপর মেটাল সিটপোস্টের বেলায় গ্রিজ ব্যবহার করতে হবে।  ফ্রেম ও সিট পোস্ট কার্বনের হলে সেক্ষেত্রে ফ্রিকশন পেস্ট।

পাংচার প্রব্লেম টিপস: 

মাঝ রাস্তায় টায়ারের বডি ছেদ করে যাওয়া পাংচারের বিড়ম্বনা কতখানি ভুক্তভোগী মাত্রেই জানেন। তখন চেষ্টা করুন হুইলের সাথে পুনরায় ফিট করার সময় টিউব ও টায়ারের মাঝে পাংচারের স্থানে কোন বিজনেস কার্ড ঢুকাতে। এটা মেকানিকের কাছে নেয়ার আগ পর্যন্ত সাময়িকভাবে ইনার টিউবকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।

কিভাবে সাইকেল চালাতে হয়ঃ সাইকেল চালানো শুরু করার টিপস

 

গরমে সাইকেল চালানোয় নিজের যত্নঃ

হাইড্রেশনঃ

গরমে সাইকেল চালানোর পরিশ্রমের ফলে শরীর থেকে প্রচুর ঘাম নির্গত হয়, সে সঙ্গে লবণ বের হয়ে আসে। ফলে শরীর পানিশূন্য হয়ে পরে। তাই গরমে সাইকেল চালালে অবশ্যই স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পানি পান করতে হবে।

আপনার রাইডের দূরত্বের উপর আপনি কতটুকু পানি পান করবেন তা নির্ভর করবে। স্বাভাবিকভাবে রাইডের সময় ঘণ্টায় ০.৫ থেকে ১ লিটার পানি ১০ মিনিট বা কিছু সময় অন্তর অন্তর অল্প পরিমানে চুমুক দিয়ে পান করলে ভালো হয়।

সবসময় তেষ্টা পাওয়ার আগেই পানি পান করবেন। শুধু রাইডের সময় নয়, রাইড শুরুর আগে ও পরে যথেষ্ট পরিমান পানি পান করার ব্যাপারেও নজর রাখতে হবে।

হাল্কা পোশাকঃ

গ্রীষ্মে সাইক্লিং এর সময় হালকা ধরনের কাপড় পড়বেন যা দ্রুত শুকিয়ে যায় ও ভিতরে সহজে বাতাস ঢুকতে পারে। এক্ষেত্রে পলিস্টার কাপড়ের ফুল স্লিভ গেঞ্জি অথবা হাফ স্লিভ গেঞ্জির সাথে পলিস্টার স্লিভ / Hand Cover পড়তে পারেন।

সুতি কাপড়ের গেঞ্জি না পড়াই ভালো। কারন সুতি কাপড় ঘাম শোষণ করে শরীরের সাথে লেপ্টে থেকে আপনাকে অস্বস্থিকর পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে। এছাড়াও কাপড়ের রঙ হালকা হওয়া বাঞ্ছনীয়।

শার্ট পড়া থাকলে অবশ্যই বোতাম খোলা রেখে  বাতাস চলাচলের উপযোগী করে নিবেন। ভারি ফুল প্যান্টের বদলে ঢিলেঢালা হাফ বা থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট গরম থেকে বাঁচতে আপনাকে সাহায্য করবে।

খাবারঃ

গরমে খাবারের ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করবেন। রাইড শুরুর আগে হালকা খাবার দাবার (নুডলস, ফল, ইত্যাদি) খেয়ে নিবেন। বাইরের খোলা খাবার যতটা সম্ভব এরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এমনকি বাইরের দোকানের পানির ক্ষেত্রেও সাবধান হবেন।

  গ্রীষ্মের যে সকল মৌসুমি ফল পাওয়া যায় যেমনঃ তরমুজ, বাঙ্গি, ইত্যাদি খেতে পারেন।

সানস্ক্রিনঃ

সানবার্ন থেকে বাঁচতে সানস্ক্রিনের বিকল্প নেই। গরমে যেহেতু শরীর বেশি ঘামে শরীরের খোলা স্থান গুলোতে পানি নিরোধক সানস্ক্রিন ব্যাবহার করতে পারেন। রাইডের সময় ছোট বোতলে করে সঙ্গে বহন করতে পারেন।

ধীরে চালনাঃ

গরমে সাইকেল যথাসম্ভব ধীরে চালাবেন এবং উদ্দমস্তর কমিয়ে রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে যেখানে বাতাস কম, সেখানে গিয়ার কমিয়ে ধীরে চালালে ঘাম অপেক্ষাকৃত কম হবে।

সাইক্লিং গ্লাসঃ

গরমের দিন গুলোতে সাইক্লিং গ্লাস রোদ ও ধুলাবালি থেকে আপনার চোখকে রক্ষা করবে।

দিনের সবচেয়ে গরম সময়টি পরিহার করুনঃ

গ্রীষ্মে দুপুরের দিকে সূর্য যখন মাথার উপরে থাকে তখন তাপমাত্রা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। এই সময়টিতে যতটুকু পারা যায়, সাইক্লিং না করাটাই ভালো হবে। এই সময়ে ভোর থেকে শুরু করে দুপুরের মধ্যে বা দুপুরের পরের সময়ে সাইক্লিং করুন।

সম্ভব হলে পিঠের ব্যাগ বহন করবেন নাঃ

গরমে সম্ভব হলে পিঠের ব্যাগ বহন না করে জিনিসপত্র ফ্রেম ব্যাগ বা রিয়ার প্যানিয়ারে বহন করবেন। এতে আপনার পিঠ ও কাঁধ অতিরিক্ত ঘাম হতে বাঁচবে।

ভেলোস বাইসাইকেল ব্র্যান্ড :ভেলোস সাইকেলের দাম ও মডেল

পানির ঝাঁপটা দিন  ঘাম মুছে ফেলুনঃ

রাইডের মাঝে মাথায় ও মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাঁপটা আপনাকে আরাম দিবে। এছাড়া বিশ্রামের সময় ভিজা অথবা শুকনো রুমাল বা তোয়ালে দিয়ে ঘাম যতটুকু সম্ভব মুছে ফেলবেন।

ঠাণ্ডা  স্থানে বাইক থামাবেনঃ

রাইডের মাঝে সাইকেল থামালে ছায়া ঘেরা জায়গায় থামাবেন যেখানে বাতাস আছে। রাইড শেষ হলে ফ্যানের বাতাসে শরীর শুকিয়ে নেয়ার চেষ্টা করবেন। গোসল করতে চাইলে একটু জিরিয়ে নেয়ার পর গোসল করলে ভাল হয়।

 

সর্বোপরি, দূষণের মাঝে সাইকেল ধীরে চালালে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি হবে। এই ক্ষতির পরিমাণ কমাতে চাইলে বেশ দ্রুত সাইকেল চালানোই উত্তম। আর দূষণ থেকে দূরে থাকাটা সবচাইতে বুদ্ধিমানের কাজ। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ শোনা যায়, ”Better safe than sorry”!!  তাই সময় থাকতে সর্তক হোন,  নিরাপদে থাকুন, সাইকেলকেও ভালো রাখুন  হ্যাপী সাইক্লিং..

 

আরোও পড়ুনঃ

·       মেয়েদের বাইক কেনার দিক নির্দেশনা

·      সাইকেল চালানোর দুর্দান্ত ১২টি টিপস

·      কীভাবে বাইসাইকেল চেইন এর সঠিক যত্ন নিবেন ?

 

Join the discussion

40 thoughts on “গরমে সাইকেল চালানোর কিছু সাধারন টিপস

  1. I and also my friends happened to be studying the great hints from the website and then at once developed a terrible suspicion I had not thanked you for those secrets. Those men appeared to be excited to learn all of them and have definitely been tapping into those things. Many thanks for simply being so thoughtful as well as for using certain great areas millions of individuals are really desperate to learn about. Our own sincere apologies for not saying thanks to you sooner.

  2. Great V I should definitely pronounce, impressed with your website. I had no trouble navigating through all the tabs and related info ended up being truly simple to do to access. I recently found what I hoped for before you know it at all. Reasonably unusual. Is likely to appreciate it for those who add forums or something, web site theme . a tones way for your customer to communicate. Nice task..

  3. Liver failure Check trend MELD scores 18 patients who have an index variceal bleed will die of variceal bleeding Baveno VI PLT 150 and shear wave elastography demonstrating liver stiffness EGD is gold standard 19 Allows you to quantify and characterize varices If no varices repeat in 3 years Small varices repeat EGD every 1 2 years Risk of liver cancer in a cirrhotic is anywhere from 3 5 per year Ultrasound surveillance every 6 months following initial diagnosis tamoxifen weight loss

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।